অনলাইন ডেস্ক : চাঁদপুর লঞ্চ ঘাট হতে নতুন বাইপাস ( মেঘনা নদীর পাড়দিয়ে বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত ) রাস্তা করতে হবে। রাস্তার দুপাশ সবুজ গাছ দিয়ে সাজাতে হবে আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করতে হবে। – রেলস্টশন শহরের বাইরে হবে ও অত্যাধুনিক হবে। বর্তমান রেলস্টশনের ( কালিবাড়ি) দুপাশ্বের অবৈধ দোকান গুলো উচ্ছেদ করতে হবে। – ইব্রাহীমপুর চরে ১০০ একর জায়গা ডিসি ইকো পার্ক করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। – মৌলহেড টু ডিসি ইকোপার্ক নৌযান সার্ভিস চালু করা – ডাকাতিয়া নদীর জমিতে বিশাল উম্মুক্ত ময়দান ওপাশে শান বাধাই ঘাটলা। – জেলা হতে উপজেলা ভিত্তিক ছোট বাস সার্ভিসের ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে অটো সার্ভিস কমে যায়। – বাস স্টেশন শহরের বাহিরে, অত্যাধুনিক হবে। – ডাকাতিয়ার দুপাড়ে বাইপাস সড়ক হবে এবং পর্যটক আকর্ষন করে এমন ভাবে সড়ক দুটি সাজাতে হবে। ভাসমান রেস্তরা করা যেতে পারে। ওয়াচ টাওয়ারের তৈরি করে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয় দেখা ও সেলফিজোনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। – বড় স্টেশন মৌলহেড কে সুন্দর ভাবে সাজাতে হবে। ইলিশ ভাস্কর্য যাতে রূপচাঁদার ভাস্কর্যে রূপান্তর না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মৌলহেডের ভিতরে অবৈধ দোকান ও প্লাষ্টিক কারখানার প্লাষ্টিকের বস্তার পাহাড় সরাতে হবে এবং প্লাষ্টিক রোদে শুকানো বন্ধ করতে হবে। – শহরে মধ্যে অবস্থিত ময়লার ডাম্পিং স্টেশন সড়াতে হবে। প্রত্যহ অস্থায়ী ডাষ্টবিন পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করতে হবে। – চাঁদপুরের লেক দুটি হাতির ঝিলের ন্যায় কিছু ব্রীজ ও আলোকসজ্জা করতে হবে। প্রাতভ্রমনের জন্য পাশে রাস্তা করতে হবে। পানির ফোয়ারা করা যেতে পারে। – পুরান বাজার শ্রীরামীদির নতুন রাস্তায় বিজয় চত্ত্বর করা।বঙ্গবন্ধুর মুড়াল তৈরি করা। – চাঁদপুরের প্রবেশ পথে গেইট নির্মান করা। চাঁদপুরের সকল দর্শনীয় স্থান সমূহের তালিকা সহ যাতায়াতের সকল দিকনির্দেশনা সম্বলিত সাইনবোর্ড এর ব্যবস্থা করতে হবে। – নতুন বাজার পুরানবাজার ও গাছতলা ব্রীজের দুপাশের খালি জায়গাতে কালারফুল পাতাবাহার,ঝাউ গাছ লাগিয়ে ও রাতে আলোকসজ্জা করে সৌন্দর্যবদ্ধন করা যেতে পারে। – চাঁদপুরের রাস্তা ঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও ইলিশ চত্বর শাপলা চত্বর সহ সকল চত্বর ব্যানার ফেষ্টুনমুক্ত রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। – ব্রীজের গোড়ায় অবস্থিত সিএনজি স্ট্যান্ড যতদ্রত সম্ভব ১০ নং ফেরী ঘাটের রাস্তায় বা পৌর ঈদগায়ে স্থানান্তর করতে হবে। প্রিয় চাঁদপুরবাসী আসুন আমাদের চাঁদপুরকে মনের মাধুরী মিশিয়ে সাজাই। আপনার যদি কোন মতামত থাকে দয়া করে সংযোজন করবেন। ইতিমধ্যে চাঁদপুরের রেনেসাঁ অনেক পরিকল্পনা করেছেন এবং তা বাস্তবায়নের জন্য কাজ শুরু করেছিলেন কিন্তু পদোন্নতির জন্য চাঁদপুর ছেড়ে যান। আশা করি উনি আবার ফিরে আসবেন। উপরোক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করার জন্য যথাযথ কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।