এম. আর হারুনঃ
অবশেষে সকল জল্পনা কল্পনা ও বিতর্কের অবসান নিরসনে শুরু হয়েছে চাঁদপুরের আঞ্চলিক বিশ্ব ইজতেমা। এ ইজতেমা নিয়ে আলেম ওলামাদের বির্তক থাকলেও ইজতেমা মাঠ তেরী ও ইজতেমা চালু করা হয়। প্রশাসনিকভাবে চাঁদপুরের মেঘনা পাড়ের ইজতেমা বন্ধের ঘোষনা করা হয়। ইতিমধ্যে ইজতেমা মাঠের সামিনা খোলার কাজ চলছিলো, কিন্তু আজ সকাল থেকেই দুরদুরান্ত থেকে ইজতেমা সফল করতে মুসল্লীরা আসতে শুরু করে। মুসল্লীদের আগমনে ইজতেমা চালু হয়। ইজতেমা বন্ধের জন্য চাঁদপুরের কিছু মাদ্রাসার ছাত্র ও আলেম ওলামারা জেলা প্রশাসকের কাছ অভিযোগ করেন। এ প্রেক্ষিতে ইজমাকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়। একটি পক্ষ ইজতেমা বন্ধ করার সকল প্রয়াস অব্যাহত রাখে, আরেকটি পক্ষ ইজতেমা চালু করতে সক্রিয় হয়ে ওঠে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে মুসল্লীরা আসতে শুরু করে। মুসল্লীদের আগমন দেখে বিপক্ষীয়রা পুনরায় জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন পেশ করেন। কিন্তু জেলা ইজতেমা কমিটি আগামী সংসদ নির্বাচনের কথা ভেবেই পুনঃ তারিখ এগিয়ে নিয়ে আসে। তিনদিনব্যাপি চাঁদপুরের আঞ্চলিক বিশ্ব ইজতেমা একদিন ব্যাপি নিয়ে আসা হয়। ১৬ নভেম্বর শুক্রবার জুমহার নামাজ পর্যন্ত ইজতেমা চালু থাকবে বলে কমিটির পক্ষ থেকে জানা যায়। এমনকি আখেরী মোনাজাত জুমহার নামাজের পর পরই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।