মোহাম্মদ সিন্টুঃ
বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এ দেশ স্বাধীন হতোনা, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারতাম না, এ দেশের জন্য ত্রিশ মানুষ প্রান দিয়েছে তাও বঙ্গবন্ধুর ডাকে সারা দিয়ে। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওচমান গনি পাটোয়ারী প্রধান অতিথি হিসাবে এ কথা গুলো বলেন। নানা আয়োজনে জেলা পরিষদে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে চাঁদপুর জেলা পরিষদের আয়োজনে শিশু সমাবেশ, বই পড়া, আলোচনা সভা ও কেক কাটার আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) সকালে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, শিশু সমাবেশ, বই পড়া, আলোচনা সভা ও কেক কাটা সহ কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথি আরো বলেন,
তোমাদের হাতে যে বইটা দেওয়া হয়েছে সেটি লিখেছেন জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বঙ্গবন্ধুর শ্রেষ্ঠ সন্তান। শ্রেষ্ঠ সন্তান হওয়ার সুবাদে প্রধানমন্ত্রীকে বঙ্গবন্ধু অনেক ভালবাসতেন। স্বাভাবিকভাবে মেয়ের প্রতি আদরের কারণে বাবা সকল বিষয় জানতে সক্ষম হয়েছে তিনি। এই বইয়ে বঙ্গবন্ধুর ছোট বড় সকল বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। তোমাদের থেকে ভবিষ্যতের নেতৃত্ব আসবে। তাই তোমাদের এই বইটি নয় বঙ্গবন্ধুর সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা থাকা প্রয়োজন।
জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে ও এ.ও শেখ মহিউদ্দিন রাসেলের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রব, মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক এডভোকেট জহিরুল ইসলাম, সদস্য এডভোকেট জসিম উদ্দিন পাটোয়ারী, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রহিম বাদশা, জেলা পরিষদের সদস্য আল আমিন ফরাজী, মকবুল মিয়াজী, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পারভেজ করিম বাবু, সাবেক ছাত্রনেতা হাসিব পাটোয়ারী প্রমূখ।