,,,,,,,,অন্য প্রভাত,,,,,,
হৈমন্তী
জীবনের সমীকরণ-টি বোঝে–
তৃপ্তির চুমুকে শেষ হতে থাকা এক কাপ চা-য়ের ভাঁড়ে।
তাই অজানা কিছু প্রত্যাশার ছবি আঁকা পেন্সিল টা
ছুঁড়ে ফেলে দেয় প্রাপ্তির কিছু জানা ডাস্টবিনে।
ইঙ্গিতে মনের বয়স বাড়ে—-
গত পাঁচ বছর ঘোর কালো, চুলে—-
কপালের অর্ধেকটা ঢেকে রেখেছে মেয়েটি।
এক বেলা একা থাকার ইচ্ছে
নিয়মিত দু’ই বেলা কিছু মিত্রামিত্র মহল এড়িয়ে চলে।
মা’য়ের মনে আশঙ্কার মেঘে
হৈমন্তী সন্ধ্যার খোলা বারান্দায় দাঁড়ায়—–
মুক্তির আকাশে চোখ রাখে,
রাবাট ব্রুসের গল্প শোনায় মা-কে।
মা’য়ের মুখে স্বস্তির গোপনতা, মৃদু হাসি ঠোঁটে,
স্কুলে যাবার আগে মেয়ে’কে বলে যায়
আমি যখনই আসি-না কেন
অন্ধকার দরজায় ঢুকতে পারবো না !
ঘরের আলো-টা যেন জ্বলছে–এসে দেখতে পাই রোজ
অদৃশ্য অশ্রু পরস্পরের আলোর ঠিকানা।
ইন্দ্রজিৎ