কচুযা অফিস প্রধান/মফিজুল ইসলাম বাবুলঃ
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার রহিমানগর বাজার সংলগ্ন সাতবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল মালেকের চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ুয়া মেয়ে শিল্পী আক্তার (৯) কে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ করেছে। মালেক ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য কচুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে অভিযোগ দাখিল করলে অভিজ্ঞ ইউএনও তদন্তের জন্য অভিযোগটি ফরওয়াডিং করে কচুয়া থানা পুলিশকে প্রেরন করে। থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ (অলি) ঘটনাটি সুষ্ঠ তদন্তের জন্য সেকেন্ড (ওসি) মোঃ তাজুল ইসলামকে দায়িত্ব প্রদান করলে তিনি বৃহস্পতিবার (১ অক্টোবর) দুপুরে সরজমিনে আসে। এসময় ধর্ষণ চেষ্টাকারী অভিযুক্ত সাতবাড়িয়া গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে স্বপন পলাতক ছিলো।
অভিযোগে প্রকাশ শিল্পী আক্তার ২৯/০৯/২২০ইং তারিখের সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বাথরুম থেকে প্রাকৃতিক কাজ সেরে আশার সময় অভিযুক্ত স্বপন শিল্পীকে বলে আশেপাশে কেউ আছে কি না। অবুঝ শিল্পী সরল মনে বলে কেউ নেই। এ কথা বলার সাথে সাথে স্বপন জোরপূর্বক শিল্পীর শরীরে হাতাহাতি এবং ধর্ষণের চেষ্টা করলে শিল্পী চিৎকার দিলে বাড়ির এক প্রতিবেশী ঘটনার স্থলে ছুটে আসতে দেখে স্বপন পালিয়ে যায়। বাড়ির লোকজন জানান, স্বপনের চরিত্র খুবই খারাপ এবং তার বিরুদ্ধে একাধিক ধর্ষণ ঘটনার মামলা রয়েছে।
স্বপনের পিতা বাবুল মিয়া জানান, শিল্পীর পিতা মালেকদের সাথে আমাদের পারিবারিক দ্বন্দ থাকার কারনে আমার ছেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে হয়রানী করছে এবং এর আগেও অন্য আরেকটি সড়যন্ত্র মূলক ধর্ষণের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে যাচ্ছে।