জেলা প্রতিনিধি :
বর্তমানে বিশ্বের মোটিভেশনাল স্পীকারদের মধ্যে নিকোলাস ভুজিসিকের নামটি সর্বাগ্রে।কেননা জন্মের পর তার হাত,পা বিহীন হওয়ায় তাঁর জন্মদাত্রী মা বাড়ীতে নিতে অস্বীকার করে।দুটি বিষয়ের (subject)এর উপর স্নাতক ডিগ্রীধারী। (১)অ্যাকাউন্টিং (২)ফাইন্যান্সিয়াল প্লানিং। বর্তমানে তার বক্তৃতা শুনে হাজার হাজার হতাশাচ্ছন্ন মানুষ নিজেকে মোটিভেট করছে।নিজেদের মনে হীনমন্যতাকে ভেঙে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।পিছনে ফিরে তাকাবার সময় এখন আর নেই বললেই চলে।
বর্তমানে পুলিশ বিভাগের যে ক’জন মোটিভেশনাল স্পীকার আছে,তন্মোধ্যে আমাদের বর্তমান শ্রদ্ধেয় পুলিশ প্রধান ‘জাবেদ পাটোয়ারী ‘ও পুলিশ সুপার গাজীপুর শামসুন্নাহার পিপিএম অন্যতম। তাঁদের প্রতিনিয়ত প্রান্তিক কমিউনিটি হতে প্রতিটি কমিউনিটি ঘিরে সুশাসন মানবীয়তা ও সাম্যের চিন্তায় প্রতিটি ক্ষনে কাজ করে চলেছেন।
এ্যাক্টিভ ও প্রো-এ্যাক্টিভ পুলিশিং এর মাধ্যমে আমরা প্রতিদিন crime prevansion & community safety তে কাজ করে যাচ্ছি।প্রতিক্ষনের পুলিশিংয়ের সফলতার মাহেন্দ্রক্ষণের দ্যুতি ছড়ানো একবিংশ শতাব্দীর আধুনিক জনবান্ধব পুলিশিংয়ের মোটিভেশনাল স্পীকারদ্বয়ের সফলতার বিচ্ছুরণ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।সমাজের প্রতিটি কমিউনিটির কাছে পুলিশিং এখন তাঁদের আস্থার/ভরসার স্থানে পৌঁছেছে, একমাত্র পুলিশ বিভাগের এসব মোটিভেশনাল স্পীকারদের কারনেই।এ শ্রদ্ধেয় মোটিভেশনাল কান্ডারীদের ঋজু ব্যক্তিত্বের দর্শনে ও দর্পনে আলোকিত হচ্ছে পুলিশিং,সেবা পাচ্ছে জনগন। আগামীর সোনালী দিনগুলোতে তাঁরা পুলিশ বিভাগের মোটিভেশনাল স্পীকার হয়ে সমাজের,জাতির হৃদয়ে থাকবেন।পুলিশকে মানুষ এখন সম্মানের চোখে দেখে।পুলিশ জনগনের বন্ধু কথাটি প্রমাণিত হয়েছে পুলিশের ভাল কাজের মাধ্যমে।পুলিশিং সেবা প্রাপ্তিতে এখন আর মানুষকে হয়রানি পোহাতেও হয় না।সবই হয়েছে মোটিভেশনাল স্পীকের কারনে।
ধন্যবাদ সবাইকে
লেখক-রাজীব কুমার দাশ,পুলিশ ইন্সপেক্টর,বাংলাদেশ পুলিশ