Breaking News
Home / Breaking News / ১৮ মাসে ২৬৭৮ মামলা দায়রে ও ২৫৫৮ নস্পিত্তি মামলার জট কমাতে চাঁদপুরে কাজ করছে গ্রাম আদালত

১৮ মাসে ২৬৭৮ মামলা দায়রে ও ২৫৫৮ নস্পিত্তি মামলার জট কমাতে চাঁদপুরে কাজ করছে গ্রাম আদালত

শ্যামল চন্দ্র দাসঃ

শাহরাস্তরি র্খুশীদা বগেম, ফরদিগন্জরে আঁখি আক্তার ও খোরশদে আলম এবং মতলব-দক্ষণি উপজলোর মোসাম্মদ আরফিা আক্তাররে মত বহু মানুষ গ্রাম আদালতে মামলা দায়রে করে অতি স্বল্প সময়ে ন্যায়-বচিার পয়েছেনে। শুধু তাই নয়, গ্রাম আদালতরে ঘোষতি রায়ও যথাসময়ে বাস্তবায়তি হয় এবং ক্ষতপিূরণরে র্অথ ও উদ্ধারকৃত জম-িজমা নয়িমতান্ত্রকিভাবে মামলার আবদেনকারীদরে কাছে বুঝয়িে দওেয়া হয়। উল্লখ্যে যে গ্রাম আদালতরে বচিারর্প্রাথী মানুষগুলোর অধকিাংশই দরদ্রি ও অসহায় নারী-পুরুষ। চাঁদপুরে গ্রাম আদালত সক্রয়িকরণ প্রকল্প জানুয়ারি ২০১৭ হতে কাজ কর।শুরুতে গ্রাম আদালতরে বচিারকি র্কাযক্রমরে সাথে জড়তি ইউপি চয়োরম্যান, সদস্য, সচবি, আদালত সহকারী ও গ্রাম পুলশিদরে গ্রাম আদালত আইন ও বধিমিালার উপর দক্ষতা উন্নয়নমূলক প্রশক্ষিণ ও বভিন্নি প্রস্তুতমিূলক র্কাযক্রম পরচিালনা করা হয়। অতপর জুলাই-২০১৭ হতে যথাযথ আইনি প্রক্রয়িায় আদালতে বিচািরিক র্কাযক্রম ও নথি সংরক্ষণরে কাজ শুরু হয়। স্থানীয় সরকার বভিাগ, ইউরোপীয়ান ইউনয়িন ও জাতসিংঘরে উন্নয়ন র্কমসূচ’ির (ইউএনডপি)র্অথায়নে ও কারগিরি সহায়তায় প্রকল্পটি চাঁদপুর সহ দশেরে ২৭ জলোয় বাস্তবায়তি হচ্ছ। চাঁদপুরে প্রকল্পরে সহযোগী সংস্থা হসিবেে মাঠ র্পযায়ে কাজ করছে বাংলাদশে লগ্যিাল এইড এন্ড সাভসিসে ষ্ট্রাষ্ট (ব্লাস্ট)। চাঁদপুর জলো প্রশাসক -এর র্কাযালয়রে গ্রাম আদালত বষিয়ক ডস্ট্রিক্টি ফ্যাসলিটিটের (ডএিফ) নকিোলাস বশ্বিাসরে বরাতে জানা যায় য,জলোর কচুয়া, মতলব উত্তর ও দক্ষণি, ফরদিগন্জ ও শাহরাস্তি উপজলোয় নর্ধিারতি মোট ৪৪ ইউনয়িনে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়তি হচ্ছ। ভবষ্যিতে হয়তো জলোর অবশষ্টি ইউনয়িনগুলোতে ‘গ্রাম আদালত সক্রয়িকরণ প্রকল্পট’ি কাজ করব। তবে বাংলাদশে সরকার র্কতৃক প্রণীত গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ অনুযায়ী দশেরে প্রতটিি ইউনয়িন পরষিদে গ্রাম আদালত চালু থাকার কথা। উচ্চ আদালতে মামলার জট কমাতে গ্রাম আদালত র্বতমানে চাঁদপুরে গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা পালন করছ। সক্রয়িকরণ প্রকল্পরে আওতাধীন গ্রাম আদালতগুলোর মামলা-নথি র্পযালোচনা করে দখো যায় যে জুলাই-২০১৭ হতে ডসিম্বের-২০১৮ র্পযন্ত মোট ১৮ মাসে ২,৬৭৮টি মামলা গ্রাম আদালতে দায়রে হয়ছেে এবং এ সময়ে মোট ২৫৫৮টি মামলা নস্পিত্তি হয়ছে। এখানে মামলা নস্পিত্তরি হার শতকরা ৯৫.৫৬ ভাগ। জুলাই-২০১৭ হতে ডসিম্বের-২০১৮ র্পযন্ত প্রকল্পরে আওতাধীন কচুয়ার ১২ ইউনয়িনে ৫১০টি মামলা, মতলব-উত্তররে ৮ ইউনয়িনে ৬৫৩টি মামলা, মতলব-দক্ষণিরে ৪ ইউনয়িনে ২১৩টি মামলা, ফরদিগন্জরে ১০ ইউনয়িনে ৬০০টি মামলা এবং শাহরাস্তি উপজলোর ১০ ইউনয়িনে ৭০২টি মামলা গ্রাম আদালতে দায়রে হয়। এ মামলাগুলো গ্রাম আদালতে দায়রে হওয়ার পর খুব স্বল্প সময়রে মধ্যে নস্পিত্তি হয়। এখানে অহতেুক র্অথ ও সময় অপচয় করার কোন সুযোগ নইে। সাক্ষ্য-প্রমাণরে নকৈট্য ও র্পযাপ্ততা থাকায় গ্রাম আদালতে কউে অসত্য কথা ও তথ্য উপস্থাপন করতে পারে না। এজন্য বিচারিক কাজে বশিষে কোন জটলিতা দখো দয়ে না। গ্রাম আদালতে নিস্পত্তকিৃত মামলার বপিরীতে উল্লখেতি ১৮ মাসে মোট ১,০১,৪১,৭৭৭ (এক কোটি এক লক্ষ একচল্লশি হাজার সাত শত সাতাত্তর) টাকা ও টাকার সম্পদ ক্ষতপিূরণ বাবদ আদায় হয়ছেে যা মামলার আবদেনকারীদরে মাঝে আদালতরে নমিয় মনেে রশদিমূলে যথাসময়ে বুঝয়িে দওেয়া হয়ছে। মামলার ক্ষতপিূরণ পয়েে বচিার-র্প্রাথীগণ উপকৃত হয়ছেনে এবং অনকেইে জীবনে নতুন আশা খুঁজে পয়েছেনে। গ্রাম আদালত অনকে ক্ষত্রেে সমাজরে দরদ্রি ও অসহায়রে সহায় হয়ে উঠছে।ে গ্রাম আদালত অনধকি ৭৫,০০০ (পঁচাত্তর হাজার) টাকা মূল্যমানরে দওেয়ানী ও ফৌজদারী সংক্রান্ত মামলা নস্পিত্তি করে থাক। এ আদালতে ফৌজদারী মামলার ফি ১০ (দশ) টাকা ও দওেয়ানী মামলার ফি ২০ (বশি) টাকা মাত্র। এর বাইরে এখানে আর কোন খরচ নইে। এই আদালতে পক্ষগণ নজিরে কথা নজিইে বলতে পারনে। এখানে কোন আইনজীবীর দরকার হয় না। গ্রাম আদালত নারী-পুরুষ সবার জন্য নরিাপদ ও ভয়মুক্ত। সাধারণ জনগণরে বচিার ব্যবস্থায় প্রবশোধীকার নশ্চিতিকরণে গ্রাম আদালত প্রতটিি ইউনয়িনে কাজ করছ।

Powered by themekiller.com