স্টাফ রিপোর্টারঃ চাঁদপুর বিষ্ণুপুরে ন্যায্য মূল্যের চালের ডিলার শরিফ হাজরার ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতি অভিযোগ এর খবর পাওয়া গেছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানাযায় যে,গত শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর,শুক্রবার সকালে, ডিলার শরিফ হাজরা, ৬.৭.৮.৯ নং ওয়ার্ড ৩৫৮ জন হত-দরিদ্রদের মাঝে নিজে সহশরিরে টেক অফিসার ইউনিয়ন কৃষি কর্মকর্তা মনোয়ার, উপস্থিততে সকলের মাঝে চাল বিতর করার কথা থাকলে ও ১.২.৩.৪.৫ নং ওয়ার্ড ডিলার মিজান প্রধানীয়া ও যুবলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম মিয়াজির ঐ চাউল বিতরণে করায় পরিষদের থেকে।
হত-দরিদ্রদের মাঝে ওই চাউল ৩০ কেজি করে দেয়ার কথা থাকলেও দেয়া হয় ২০ থেকে ২৫ কেজি। এ সময় মিজান প্রধানিয়া ও জহিরুল ইসলাম চাউল ওজনে কম দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠে। কেউ কেউ এর প্রতিবাদ করলে জহিরুল তাদেরকে হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন।
এসময় কোন ট্যাগ অফিসারও উপস্থিত ছিলেন না বিতরণ কেন্দ্রে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে উক্ত ইউপি চেয়ারম্যান শামিম খানকে একাধিক বার তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি। অপর দিকে আরো জানায় ডিলার শরিফ হাজরা ঢাকাতে ব্যবসা করে কি কিন্তু চাল উত্তল ও বিতরণ করে অন্য ডিলারের মিজান প্রধানীয়ার মাধ্যমে। বিভিন্ন নামে ডিলার শরিফ হাজরা ৩৫ কার্ড দিয়ে শরিফ চাল গুলো বিক্রি করে।এছাড়াও রিক্সা চালক মোস্তফা কাছ থেকে চাল দেওয়ার কথা বলে প্রায়১বছর পূর্বে ৬ হাজার টাকা নিয়েছে। তার পর থেকে সেই অসহায় রিক্সা চালকের চাল তো দিবে দুরে থাকে টাকা চাইতে গেলে কোন পাত্তা পাওয়া যায় না। এই ভাবে চলতে থাকলে অসহায় হতদরিদ্র ন্যায্য চাল দেওয়া থেকে বঞ্চিত হবে। এ বিষয়ে ডিলার শরিফ হাজরা সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে পাওয়া যায়নি। উর্ধতন কর্মকর্তা ও পরিষদের চেয়ারম্যান কাছে ইউনিয়ন বাসীর দাবী এই সমস্যা সমাধান সহসাই করা হয়।