মোহাম্মদ সিন্টুঃ
এবার হিজরাদের নগ্নতায় থানার পরিবেশ বিনিষ্ঠ হয়েছে। থানার ভিতরের মাঠে হিজড়া সর্দার মৌসুমি গ্রুপের হামলায় কুয়াশা গ্রুপের কয়েক জন আহত, হবার ঘটনা ঘটে।চাঁদপুর জেলায় বিগত কয়েক বছর আদিপত্ব বিস্তারকে কেন্দ্র করে হিজড়াদের দুই গ্রুপের একের পর এক হামলা ও উঠিয়ে নেবার ঘটনা ঘটে আসছে, তাদের এমন হামলা আর সংঘর্ষে জেলার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে,, মঙ্গলবার কুয়াশা গ্রুপের হাইমচর থেকে একজন কে মৌসুমি পক্ষের লোকজন মারধর করে উঠিয়ে নিয়ে আসার ঘটনায়, বুধ বার চাঁদপুর সদর মডেল থানায় মৌসুমি গ্রুপের সাথে দন্ধ সমাপনি টানতে কুয়াশা গ্রুপের বর্তামান সরদার, কুয়াশার স্বামি মোঃ জাকির হিজরা দিনের সময় থানায় আসে, ওই দিন সন্ধার পরে, থানার মাঠে মৌসুমি পক্ষের হিজড়া দল জাকিরের একজন কে ধরে থানা নিয়ে আসে, কিন্তু থানার সামনে সিএনজি থেকে মৌসুমি গ্রুপের হিজড়া দল জাকিরের হিজরাকে আটক করে টেনে হিচঁরে গাড়ি থেকে নামিয়ে মারধর করতে থাকে এক পর্ষায়, মৌসুমি গ্রুপের ১০-১৫ জন হিজড়া জাকিরের উপর হামলা করে, হামলার সময় জাকির সহ তার কয়েকজন হিজড়া হামলার শিকার হয়। এক পর্যায় পুলিশ পরিদর্শক মোঃ রাশেদুজ্জামান এর কক্ষ সহ পাশের কক্ষে জাকির সহ তার সাথে থাকা কয়েকজন, জীবন বাঁচাতে আশ্রয় নেয়, তারপরেও মৌসুমি গ্রুপের হিজড়ারা পুলিশের কক্ষের ভিতরে গিয়ে হামলা করার সময় পুলিশের বাধার মুখে পরে,এর পরে পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে, মৌসুমি গ্রুপের হিজড়া দল একে একে নিজেদের পরনের কাপর খুলে নগ্ন হয়ে পুলিশের সামনে হামলা করে, দীর্ঘ ৩০ মিনিট পুলিশের সামনে নগ্ন হয়ে হিজড়াদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এই প্রথম বলে উপস্থিত লোকজন বলেন, তাদের হামলার কারনে থানার পরিবেশ নষ্ট হয়েছে, এতে করে উপস্থিত লোকজন সহ সচেতন মহল বলেন আজ হিজড়াদল পুলিশের সামনে থানার মাঠে নগ্ন হয়ে সন্ত্রাসী হামলা করতে পারে তাদের সাহসীকতা দেখে মনে হয় এদের অত্যাচারে জেলাবাসি অতিষ্ঠ তাহা প্রমান করলো।
এদিকে হামলার সময় জাকির সহ তার দলবল থানার অফিসারদের কক্ষ থেকে পালিয়ে যাবার সময় হিজড়াদল তাদের পিছু দৌরে গিয়ে পালের বাজার গেটের সামনে জনসম্মুখে জাকিরের উপর হামলা করে, এক পর্যায় জাকিরকে গুরুতর আহত করে অটোবাইক করে উঠিয়ে মঠ খোলার দিকে নিয়ে গেছে, এমন অবস্হায় অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রশিদ বিষয়টি অবগত হয়ে মৌসুমিকে ফোন করে জাকিরকে থানায় নিয়ে আসতে বলে। কিন্তু এক ঘন্টা পরে জাকিরকে গুরুতর অবস্থায় চাঁদপুর সদর জেনারেল হাসপালে এনে ভর্তি করেন, আহত জাকিরের সারা সরীরে রক্তাক্ত জখম হয়েছে, বর্তমানে তার অবস্থা আশংখ্যা জনক।
এদিকে থানার সিসি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করে হামলার ভিডিও দেখেছেন অফিসার ইনচার্জ।