Breaking News
Home / Breaking News / দুই বাংলার বৃহত্তম নেটওয়ার্ক দৈনিক শব্দনগরের আজকের সেরা ছয় সাহিত্য

দুই বাংলার বৃহত্তম নেটওয়ার্ক দৈনিক শব্দনগরের আজকের সেরা ছয় সাহিত্য

নতুন করে বাঁচতে শিখুন
মৃত্যুঞ্জয় দাশ শেখর

যাকে আপনি নিজের জীবন থেকেও –
বেশি ভালোবাসতেন,
সেই মানুষটি আপনাকে একা রেখেই
চলে যাওয়াতে,
কখনও দুঃখবোধ করবেন না,
বরঞ্চ তাকে দেখিয়ে দিন,
আপনি তাঁর চেয়েও কোনো অংশেই কম না,
আপনি তাঁর চেয়েও সুন্দরভাবে
এই পৃথিবীতে বাঁচতে পারেন।
জীবনটা তাঁর জন্য থামিয়ে দেবেন না।
সে চলে যাওয়াতে বরঞ্চ আপনার-
শুভবুদ্ধির উদয় হবে।
তাকে ছাড়া কিভাবে এই সুন্দর পৃথিবীতে
বেঁচে থাকা যায়,
তা আপনি প্রমাণ করে,
তাকে বুঝিয়ে দিন।
সে চলে যাওয়াতে আপনার –
জীবন যুদ্ধ শুরু,
যে যুদ্ধের বিনিময়ে আপনি পেয়ে যাবেন
সুখসমৃদ্ধি অনাবিল আনন্দ।
যারা আপনাকে দেখে উপহাস করছিল,
তাদের ভালোবাসাই সিক্ত হবেন একদিন।
জয় হোক আপনার জীবন যুদ্ধে।

——————————————–

আদর্শনীয়া
অমল ভট্টাচার্য
———————-

আমি অর্ক । গত পাঁচ বছর ধরে আমি ও মালবিকা একে অপরকে ভালোবাসি । আমি ব্যাঙ্কে চাকরি করি । মালবিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা । ওর বিদ্যালয়ে এবং আমার ব্যাঙ্কে যাওয়ার পথেই আমাদের পরিচয় ।

আমার বাড়ীতে আছেন বয়স্ক বাবা আর রাশভারী মা । বাবার সাথে আমার বন্ধুর সম্পর্ক ।আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান । মোটামুটি সচ্ছল পরিবার আমাদের ।

মালবিকাও বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান । মালবিকার বাবা হার্টের রোগী । মালবিকার মাইনের টাকাতেই ওদের সংসার চলে ।

বাবাকে বলেছিলাম মালবিকার কথা, মাকে বলার সাহস হয়নি । আসলে মা এতটাই রাশভারী যে মাকে ছোটবেলা থেকেই ভয় পেতাম । মা কে খুব কম হাসতে দেখেছি, লুকিয়ে মাকে কাঁদতে দেখেছি । মা কেন কাঁদছে সেটা জানতে চাওয়ার সাহস হয়নি। মা সবসময় একটা দূরত্ব রেখেই চলে । কারন জানিনা কিম্বা জানতে ভয় পেয়েছি ।

সব সংসারেই ঝগড়া হয় । বাবার সাথে মায়ের যখন ঝগড়া হতো , মাকে বলতে শুনেছি একটাই কথা , আমি প্রতিশোধ নিয়ে তবেই মরব । কিসের প্রতিশোধ বুঝিনা, জানিনা ।

বাবা হয়তো মাকে মালবিকার কথা বলে থাকবে । মা একদিন আমাকে শুধু বললো, কাল মালবিকাকে আমাদের বাড়ী নিয়ে আসবি । আমারতো তখন ভয়ে হাত পা কাঁপছে ।তুই গিয়ে ওদের বাড়ী থেকে ওকে নিয়ে আসবি ।

পরের দিন মালবিকাকে নিয়ে এলাম । মা প্রদীপ জ্বালিয়ে মালবিকাকে বরণ করলো । আমি একটু অবাক হলাম । মায়ের মুখে স্মিত হাসির রেখা ফুটে উঠতে দেখলাম । মালবিকাকে নিয়ে মা অন্য ঘরে চলে গেল । ভয় পাচ্ছিলাম এই ভেবে, না জানি মা ওকে কি কি জিজ্ঞাসা করবে । পরে ওকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, মা কি বলল ? উত্তরে বললো, সাধারন সব কথা ।

মালবিকা বিয়ে করতে দ্বিধা বোধ করে কারণ ওর টাকাতেই ওদের সংসার চলে , বিয়ের পরে যদি ওকে এই কাজে বাধা দেওয়া হয় তাই । আমি ওকে বোঝাই । শেষে বলি আরে আমিও তোমার বাবা মায়ের সাথে তাদের নিজের সন্তানের মতোই ব্যবহার করব, তুমি অযথা ভয় পেয়ো না ।

মা একদিন মালবিকাদের বাড়ী যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলো । ওদের বাড়ীতে জানালাম । এরপর একদিন মাকে বাবাকে নিয়ে ওদের বাড়ী গেলাম । মা মালবিকার মায়ের হাত ধরে বললো, আমি আপনাদের মেয়েকে ভিক্ষা চাইতে এসেছি, দেবেন ? এই মাকে সম্পূর্ণ অপরিচিত লাগছে । মা আরো বলছে, যুগ যুগ ধরে ছেলের বাবা মা চির ভিখারী । আমি এসব শুনে অবাক হয়ে যাচ্ছি । সেদিনকেই দুই পরিবার আলোচনা করে আমাদের বিয়ের তারিখ ঠিক করে ।

বিয়ে হয়েছে আমাদের দিন কুড়ি হলো । মালবিকা আমাকে এরমধ্যে কয়েকবার জিজ্ঞাসা করেছে, মাইনে পেয়ে কি করব ? আমি কোনো উত্তর দিতে পারিনি কারণ আমাদের সংসারের একটা পাতাও মায়ের আদেশ ছাড়া চলে না । মালবিকার যেদিন মাইনে হবে সেইদিন ও আমাকে একই প্রশ্ন করলো । আমি ওকে বললাম, মাকে জিজ্ঞাসা করতে , কিন্তু ও ভয় পাচ্ছিল । শেষে আমিই গিয়ে মাকে জিজ্ঞাসা করলাম— ওর তো আজ মাইনে হবে, ও কি টাকাটা ওর মাকে দিয়ে আসবে ? মা শুধু বললো, মাইনের টাকাটা নিয়ে ওকে বল ঘরে আসতে । একথা বলতেই মালবিকা কাঁদতে শুরু করে দিল ।

সন্ধ্যার দিকে আমাদের দুইজনকে নিয়ে মা বাবার ঘরে গিয়ে বসলো, আমাদের বসতে বললো। আমরা বসার পরে মা বললো, আজ আমার জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিন, গত তিরিশ বছর ধরে যে যন্ত্রনা আমি বয়ে নিয়ে চলেছি আজ তার অবসান হবে । ঘটনাটা তোমাদের কতটা স্পর্শ করবে জানিনা তবে আমার প্রতিশোধ স্পৃহার আজ অবসান হবে । শোন বলছি । তিরিশ বছর আগে আমার বিয়ে হয় , আমিও স্কুলের শিক্ষিকা ছিলাম । বিয়ের আগে বলা হয় যে আমি বিয়ের পরেও চাকরি করতে পারব আমার বাবা মাকে দেখাশোনা করতে । আমার আয়েই চলতো আমাদের সংসার, বাবা মায়ের চিকিৎসার খরচ । বিয়ের ছমাসের মধ্যে আমাকে এই সংসারের অভিভাবক দের অত্যাচারে চাকরি ছাড়তে হয় । এদের কথা, তুমি আমাদের বাড়ীর বৌ অতএব তোমার চাকরির টাকায় আমাদের অধিকার । চাকরি আমি তবেই করতে পারব যদি মাইনের টাকাটা শ্বশুর বাড়ীতে খরচ করি । আমি রাজি হলাম না । তখন এ বাড়ী ছেড়েই চলে যেতাম যদি না আমি সন্তানসম্ভবা হতাম । নিজের বাবা মায়ের জন্য আমার সন্তানকে পিতৃ পরিচয়হীন করতে চাইনি । তবে যেদিন আমার পুত্র সন্তান হলো সেদিন প্রতিশোধ নেওয়ার কথা মাথায় এলো । পুত্রবধূই হবে আমার তুরুপের তাস । আজ সেই দিন । শোনো মেয়ে , এ বাড়ী এখন তোমার ঠিকই তবে তোমার ভগবান থাকেন ঐ বাড়ীতে । বাবা মায়ের থেকে বড় পৃথিবীতে কেউ নয় । চাকরী ছাড়িয়ে দিয়ে কার্যত আমার বাবা মাকে মৃত্যুর পথে ঠেলে দিয়েছিল এই পরিবার । আজ আমি তোমাকে বলছি, তোমার বাবা মায়ের দায়িত্ব তোমার তো আছেই, আমার ছেলেরও আছে । তুমি যেমন আমার সন্তানসম আমার ছেলেও তোমার বাবা মায়ের সন্তানসম । তোমার মাইনের টাকা তোমার বাবা মায়ের জন্যই ব্যয় করবে, প্রয়োজনে আমার ছেলে করবে আমরা সবাই করবো । আমি এটাই চেয়েছিলাম , যে আমার বৌমা হয়ে আসবে সে যেন চাকরী করে তবেই তার হাত ধরে আমার ও আমার ভগবানদ্বয়ের প্রতি অন্যায়ের প্রতিশোধ নেবো । আজ আমার মন বাসনা পূর্ণ হলো । এবার আমি মরে শান্তি পাবো । কথা শেষ করেই আমার রাশভারী মা মালবিকাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলো । বাবা মাথা নীচু করে হয়তো তার এবং তার পরিবারের সদস্যদের অত্যাচারের দৃশ্য মনে করে লজ্জিত হচ্ছিল । আমি শুধু ভাবছিলাম, এভাবেও প্রতিশোধ নেওয়া যায় ? আদর্শনীয়া রাশভারী মাকে ধীরে নতজানু হয়ে প্রণাম করে নিলাম ।

——————————————–

হারিয়ে যাবো
মোঃ ইমন মিজি
০১/ ১১ /২০২২

হারিয়ে যাবো ভাবতে গেলেই
দারুণ ভয়,
ঘর সংসার বলে অন্ধকার হয়ে আসে সময়।

হঠাৎ করে এমন এক দিন আসবে
হারিয়ে যাবো খুঁজে পাবে না
সাদা কাপড়ে জড়ানো হবে আর দেখি বেনা।

এই প্রাণহীণ দেহ, তখন সবাই মরবলবে
আর কেউ তখন ঘরে রাখবে না
শরীরে রোম কাঁটা দেয় ভয়ে মন ব্যাকুল হয়।

আর আসবে না বলে কাফনে ভরে
আর আসবে না বলে
সবাই যাবে দূরে সরে।

শেষ বলে চলে যাবে ভাই
বন্ধু পাড়াপ্রতিবেশি প্রিয়জনরা সবাই
মরলোক হায় দাফনে দেরি করতে নাই।

দুই দশকে, দুই দশকে লোক মিলে
জোড়া করে জোড়া করে

নিয়ে যাবে খাটিয়ার মাধ্যমে গোরস্থানে
জানাজা দিবে পড়িয়ে।

দেরি করবে না কবরে দিবে শুইয়ে
চিরনিদ্রায় শায়িত হয়ে।

সবাই আসবে চলে,
দেখার পথ শেষ করে আর
পিছুপা যাবে ভুলে।

এই তরুলতা ঘাসফুল বন দূরে
আর খুঁজে পাবে না চির জন্মেও ঘুরে।

হারিয়ে যাবো
ভাবতে গেলেই দারুণ ভয়,
ঘর সংসার বলে অন্ধকার হয়ে আসে সময়।

——————————————–

তারিখ ঃ -– ০১/১১/২০২২ ইং ।

শরীফ নবাব হোসেন ।

প্রভু না সেবক ? ?

রাষ্ট্রপতি থেকে পিয়ন
অথবা নির্বাচিত জন প্রতিনিধি
সব পদের কর্মচারি , কর্মকর্তা
যে যেখানে দায়িত্ব রত
আছে চাকরিতে বহাল ;
তারা সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষ বা
রাষ্ট্র থেকে পেয়ে থাকে
সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা ।

নিজ নিজ দায়িত্ব পালন
ভোক্তা বা গ্রাহককে সেবা প্রদানের
জন্যই এসব পদের অধিকারী
শ্বেত হস্তী কে দেশের সম্পদ ব্যয় করে
পালা হচ্ছে বা রাখা হয়েছে ।

কিন্তু তারা সদা বলে বেড়ায়
আমরা জনসাধারণের জন্য
অনেক করেছি বা করছি ,
করাই যে এসব পদাধিকারীদের
কাজ বা পবিত্র দায়িত্ব
তারা সেটা বেমালুম ভুলে যায় ! !

আর একটা কথা তারা ভুলে যায়
এরা জনগণের প্রভু নয়
জনগণের জন্য নির্ধারিত সেবক ,
নির্দিষ্ট দায়িত্ব সুচরু ভাবে
পালন করার জন্যই
তাদের নিয়োগ
অন্য কোন কারণে নয় ?

এর বিপরীতে –
সাধারণ মানুষ
অথবা , যে যে বিষয়ের ভোক্তা
তারা কী রকম সেবা পাচ্ছে
কতটুক পাচ্ছে
উৎকোচ বা হয়রানি ব্যতিরেকে
কোন কিছুর সমাধান হচ্ছে কিনা
তা তো আম জনতা
নিজেই নিজের প্রমাণ ও স্বাক্ষী ।।

যারা দেশের খেয়ে
দেশের মানুষকেই আবার
দেয় কষ্ট
তারা ধরার কুলে
যে কোন জঘন্য ঘৃণিত
প্রাণির চেয়ে সহস্র গুণে
অধম ———–? ?

শরীফ নবাব হোসেন ।

——————————————–

শিরোনাম:- সময় পেরিয়ে
কলমে- বিশ্বরঞ্জন ভট্টাচার্য্য
তারিখ:-০১/১১/২০২২

আজ তোমার সাথে
কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলব বলে
সারাটা দিন অপেক্ষা করছিলাম,
পরিবেশ ছিল একান্ত নির্জন,
সারাটা নির্জন দুপুরে ভেবেছিলাম বারবার
তোমার একটু খোঁজ নিয়ে দুটো কথা বলি,
পরে দেখলাম এইতো বেশ আছো,
আমার মনের জমাট বাঁধা কথা
তোমার উপর চাপিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না বোধহয়,
তারপর, তুমিও তো কথাই বলতে চাওনি…
এই কয়দিনে বুঝেছি বেশ ;

আজকাল সময়টা বেশ খারাপ যাচ্ছে আমার —
যে যখন খুশি একটু করে জ্ঞান দিয়ে যায় অযাচিত,
রাগ দেখায় অধিকারের মাত্রা ছাড়িয়ে,
আমি মরছি আমার জ্বালায়, নৈমিত্তিক সমস্যায় –
অভিমান আমার উপর বিশেষ কেউ করে না;

যাক, তোমারও জরুরি কাজ রয়েছে বিস্তর —
ধীরে ধীরে সময় পেরিয়ে গেল–
আসল কথাটাই বলা হলো না,
থাক, আবার যদি সময় আসে কখনো —
বোধকরি প্রয়োজন কথাটা বলার গুরুত্ব — যদি-
শোনার মতো সময় একটুও থাকে তোমার হাতে ,
ক্লান্তি ও তিতিক্ষার মাত্রা তোমার ছায়াকে
ছাড়িয়ে অনেক দূরে চলে না যায়….
বলব একদিন মনের কথা মনের মতো করে।

——————————————-

#দৈনিক #সাহিত্য #অনুশীলন

কবিতা:-“প্রিয় সুদীপ্ত স্যার”
কলমে :-সায়ন বরকন্দাজ
০১/১১/২২
সকল কিছুর অবসান ঘটিয়ে সেই মুহুর্ত চলে এলো
আমাদের সকলের জীবনে,
আজ সেই দিন যেই দিন আমাদের প্রিয় সুদীপ্ত স্যার আমাদের সকলকে ছেড়ে চলে যাবেন
সূদুর, বহুদূর যেখানে নেই যে কোনো সীমানা।
আজ যে ওনাকে ছাড়তে বড্ড কষ্ট হচ্ছে,
কিন্তু যে ছাড়েই হবে তার গন্তব্যের দিকে
এখনো যে অনেক কাজ বাকি আছে তার জীবনে
তাই যে আমাদেরকে তাঁর চলার পথ প্রশস্ত করতে হবে।
আর যে তাঁকে মায়ার বাঁধনে বেঁধে রাখতে
পারবোনা।
উনার সঙ্গে কাটা দিনগুলো কখনো পারবো না ভুলতে
ভুলতে পারবো না যে তাঁকে।
উনি যে আমাদের শিক্ষক ছাড়া ও ছিলেন যে প্রকৃত বন্ধু,
তাঁর পড়ানো মাধ্যমে আমাদের জানানোর আগ্রহকে
আরও বারিয়ে তুলতেন। তার কাছে যখননি আমার কোনো প্রশ্ন নিয়ে যেতাম
না কেন,
তিনি তখন সকল প্রশ্নের উত্তর বলে দিতেন সানন্দে,
তখন প্রশ্নটা থাকনা আর আজানা ,
কিন্তু তিনি কখনো ওই হতেন না বিরক্ত
হতেন না যে কখনো ক্লান্ত।
তাঁর পথ অনুসরণ করার চেষ্টা করে যাবো
তিনি যে আমাদের পথপ্রদর্শক।
তিনি আমাদেরকে পিতার মতোন আগলে রাখতেন
তার চলে যাওয়ার পর আর পাবোনা তার স্নেহ,
মায়া,মমতা
পাবোনা আর কোনোদিন ওই হয়তো তার বকুনি আর
ভালোবাসা।
কিন্তু যে আমাদের ছাড়াতেই হবে আজ উনার
গন্তব্যের দিকে।
কথাদিন আবার দেখা হবে এই শিক্ষাঙ্গনে,
কথাদিন আবার দেখা হবে এই সবুজে ঘেরা মাঠে
কথাদিন আবার দেখা হবে শ্রেণী কক্ষে,
ততদিন আপনার আশায় পথ চেয়ে রইল এই শিক্ষাঙ্গন
ততদিন আপনার পথ আশায় পথ চেয়ে রইলো এই সবুজে ঘেরা মাঠ।
ততদিন আপনার আশায় পথ চেয়ে রইলো এই শ্রেণী কক্ষ ,
ততদিন আপনার আশায় পথ চেয়ে রইল এই শিক্ষক শিক্ষিকা আর শিক্ষার্থী,
ততদিন দিন আপনার আশায় পথ চেয়ে রইল
পথ চেয়ে রইল যাদবপুর নবকৃষ্ণ পাল।

Powered by themekiller.com