” ঢিলা চোঙ ”
– আব্দুল্লাহ আল মামুন (রিটন)
যারা প্রাণেশ্বর, দেব, ঈশ্বর, পুজনীয়
এমনকি ভগবান ঈশ্বর বলেও আশ্বস্ত করত,
তাদের কাছে মন খুলে ব্যক্ত করলে নিজস্ব!
সেই পুজারিও একদিন কাঙ্খিত ফল না পেয়ে
মন্দির ত্যাগ করে বলবেই-
ঐ ক্ষত গুলো দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে- তাই আসন ছাড়লাম।
ধান্ধাবাজ পুজক তিনিও
তার অভ্যন্তরীণ পুঁজের কথা ভুলে গেলেন।
ভুলে গেলেন একদিন সেও তাই ছিলো
যেটা আজ তার খেদ-বাক্য, মন্দির ত্যাগ ভাষ্য।
অর্ঘ্য পেলে- তখন
-আপনিই আমার দেবতা
-আপনিই আমার ঈশ্বর।
অর্ঘ্য বঞ্চিত হলে- তখন
-পাল্টে যায় পূজারীর মন্ত্র
-পাল্টে যায় মন্দির মসজিদ গির্জা।
আসলে এরা না পূজারী
না এরা ঈশ্বর ভক্ত প্রাণ
না এরা প্রকৃত বীজ গজা কোন বৃক্ষ।
নিত্য নিজস্ব এডিটেই চুরি হয় সত্য
ভেঙে খানখান করা হয় তৈলচিত্র।
এদের কাছে না আছে দেবতার দাম
না আছে বীর্য-শীর্ষ কোন নিজস্ব,ব্যক্তিগত।
(না এরা প্রকৃত বীজ গজা বৃক্ষ- পরগাছা)