Breaking News
Home / Uncategorized / জামালপুরে জামালপুরে নারীর প্রতি অনিহা, কুকুরের প্রতি টান, প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা

জামালপুরে জামালপুরে নারীর প্রতি অনিহা, কুকুরের প্রতি টান, প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা

নিপুন জাকারিয়া:–

জামালপুরে নারীর প্রতি অনিহা
কুকুরের প্রতি টান, প্রাশাসন ও প্রাণী সম্পদ বিভাগের সু-দৃষ্টি কামনা করেছে স্থানীয় এলাকাবাসী।

মানুষ যখন করে পশুর মতন আচরন, কে বলে মানুষ তারে, পশু সেই জন। চির চলিত সেই বাণীর সাথে মিশে, লাজ লজ্জা বেশে, দিন দিন মানুষ রুপী হায়নারা, নিচ্ছে পশুকে বশে।

একটা সময় ছিল যখন মানুষ পশু পাখি, কুকুর পালন করতো, বাড়ীতে চোর কিংবা ডাকাতির কবল থেকে রক্ষা পেতে। কুকুড়ের গ্যাও গ্যাও শব্দ মানুষকে সজাগ করে, দিত। আর এখন ভিন দেশি, সাদা চামড়ার মানুষগুলিকে পশু পালন করতে দেখি। তাদের পিছনে হাজার হাজার রুপি খরচ করতে দেখি। সেটা তাদের দেশীয় কালচার বা শখ। যেটাই বলি না কেনো, কাম- বাসনা বা দৈহিক চাহিদা ইচ্ছা, হয়তো কামনা করে না তারা।

নেট দুনিয়া বহিঃবিশ্বকে আজ আমাদের হাতের মঠোই এনে দিয়েছ। সেখান থেকে ভালো কাজের দিক্ষা নিয়ে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কৃষি, শিল্প, ডিজিটাল বা আধুনিকতার ছোয়ায় এগিয়ে চলেছে।

কিছু মানুষ রুপী জানোয়ার পর্ণ ভিড়িও দেখে, অপব্যবহার করে, সমাজকে অন্ধকারে ডেকে দিচ্ছে। জামালপুরে ইদানিং এর অপব্যবহার বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে। মানুষ রুপী এই সব জানোয়ার গুলি, নারীকে অবমূল্যায়ন করে, বিভিন্ন কূটক্তি করে করে থাকে। নিজেকে ধার্মিক যাহির করে, ধর্মকে ব্যবহার করে, নারীকে সম-অধিকার থেকে দুরে রাখতে চাই। সামনে পাজ্জাবী টুপি ব্যবহার করলেও, এর আড়ালের ইতিহাস হয়ে থাকে ভয়ংকর। তারা দিন দিন সঙ্গি হিসাবে বেচেঁ নিচ্ছে, পশু পাখিকে।

বিগত সময় কয়েকটি ঘটনা, শুনেও না শুনার বান করে, মূখ ফিরিয়ে নিলেও, আজকের ঘটনাটা প্রকাশ না করে পারলাম না। যুব সমাজকে অন্ধকার থেকে বাচাঁনোর জন্য এ প্রকাশ । জানি একা একেক জনের কাছে ভিন্ন মতের সৃষ্টি করবে। প্রশাসনের নজরে আসবে কিনা জানা নেই। তবে যুব সমাজকে বাচাঁতে হলে, এখনি তাদের রুখতে হবে এমন অপরাদ।

সরো জমিনে গেলে, বুধবার রাতে তারা নিপুন জাকারিয়াকে জানান, এখন কয়েকজন ধামাচাপা দিলেও বিক্ষুব্ধ ঘটনা প্রকাশ করেন, জানা যায়,

জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের কালাবহ গ্রামে একটি মুন্সি বাড়ী। সম্ভ্রান্ত ইসলামী আর্দশে গড়া এ বাড়ীটিতে আব্দুল মুন্সি চাঁন মুন্সিসহ কয়েকজন মুন্সি ছিল এবং এখন রয়েছে। তারা মুন্সি হওয়ার সুবাধে বিরুধী একটি রাজনৈতিক দলের সাথের এ বাড়ীর সকলের সক্ষতা রয়েছে। সেই দলকেও হৃদয়ে ধারন করেন মুখে ইসলামের কথা বলে, কুর্কম করে বেড়ায় তারা। এই মুন্সি বাড়ীর বহু বিয়ে, প্রেমের টানে ঘর ছাড়াসহ বিভিন্ন ইতিহাস রয়েছে। সেগুলি নাই বা বললাম।

রবিবারের দৃশ্যমান ঘটনা

মুন্সি বাড়ির পিয়ার আলী মুন্সির চার ছেলের মধ্যে একজন খোকন মুন্সি। বয়স ৩৮ বছর, পেশায় কাট মিস্ত্রিরি। তার এক ছেলে ১০ বছর বয়স, মেয়ে বিবাহ যোগ্য এবং স্ত্রী গৃহিণী। মোটামুটি সুখি পরিবার। হটাৎ করে গত কয়েক দিন আগে বাড়ীর পাশে একজনের সাথে জগড়া বাদে, বিষয়, তার সম্পর্কে কূটক্তি করার, তাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেই মুন্সি গোষ্ঠী। পুরো মুন্সিরা একজোট হয়ে কাজ করে, তাদের অপকর্ম ডেকে রাখার জন্য।

পরে শুনা যায়, মুন্সিরা যুগ যুগ ধরে, এ দরনের কাজসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত। পরে আবারো একটি বেসরকারী পরিত্যক্ত প্রথমিক বিদ্যারয়ে, কুকুরের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে আলিঙ্গন করলে, সময় বুজে কেউ একজন ভিড়িও করে নেই। কুকুরের সাথে অপকর্ম। এলাকাসহ গ্রাম বাসীর দিক্ষার। ফুসেঁ উঠেছে এলাকার যুব সমাজ, নিন্দা জানিয়েছে, স্থানীয় সুশিল সমাজ ও সমাজের সচেতন মানুষ। রাতে সাংবাদিকরা সেখানে গেলে ছোট বোন জামাই সাংবাদিক, এ ঘটনায় কিছু করলে, তাকে দিয়ে তাদেরও দেখে নিবে বলে দেয়।

ওই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক বেলাল হোসেন জানান, অভিযুক্ত একজন নিকৃষ্ট নরপশু, একজন অমানুষই কুকুরের সাথে এমন কাজ করতে পারে, তার সঠিক বিচার কামনা করছি। ওয়ার্ড মেম্বার বাবুল মিয়া বলেন- তার শাস্তির দাবী জানায়।

কেন্দুয়ার চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম সোহেল বলেন, বিবৃত মানুষিকতার মানুষটিকে গ্রেফতারের দাবী জানায়। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নব-নিবাচিত সভাপতি এ ঘটনার সঠিক বিচার কামনা করেন।
জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকতা কয়েক বারর ফোন করেও পাওয়া যায়নি। সদর থানার অফিসার ইনচার্স তাকে দ্রুত গ্রেফতারের আশ্বাস দেন।

Powered by themekiller.com