মোঃ হোসেন গাজী।।
হাইমচর উপজেলার দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাহ্ফীজুল উম্মাহ ইসলামিয়া মাদ্রাসার বিরুদ্ধে একটি মহল,একটি পক্ষ নিয়ে ফেসবুকে ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা ও অপপ্রচার লিপ্ত রয়েছে,এমন টা অভিযোগ মাদ্রাসার অধ্যক্ষের।
মাদ্রাসা সূত্রে জানাযায় হাইমচর উপজেলার প্রানকেন্দ্রে আলগী বাজারে মনোরম পরিবেশে পাঠদান ও শিক্ষার্থীদের মাতৃস্নেহে কোরআন শিক্ষার পাশাপাশি বাংলা,ইংরেজি শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে।
মাদ্রাসাটিতে ১২০ জন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৫ জন আবাসিক ছাত্র লেখা পড়ার জন্য ১২ জন শিক্ষক দিন রাত পরিশ্রম করে আসছে। মাদ্রাসার শিক্ষা মান উন্নত ও পরিবেশ গত উন্নতি দেখে একটি মহল প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
মাদ্রাসার অভিভাবক মহল মনে করেন অন্যান্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়ায় এ ধরনের নোংরা ষড়যন্ত্র করছে।
এ ব্যাপারে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি হাফেজ মোশাররফ হোসাইন জানান,,,আমার দ্বীনি প্রতিষ্ঠান টি দীর্ঘ ২ বছর যাবৎ সুনামের সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে।মাদ্রাসার শিক্ষার মান ও অভিভাবকদের অনুরোধে আমি মাদ্রাসার পরিধি বৃদ্ধি করে মেয়েদের লেখা পড়া করার ব্যবস্থা করছি।
বর্তমানে আমার প্রতিষ্ঠানে ১২ জন শিক্ষক ও শিক্ষিকা দ্বারা শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে আসছি।আমার জানা মতে কোন শিক্ষক কোন শিক্ষার্থীদের সাথে খারাপ আচরণ করেনা,শিক্ষক বা ওস্তাদ হিসেবে বেত বা লাঠি বিহিন মুখের শাসন করে থাকে।
সকল শিক্ষক তাদের ক্লাসে শিক্ষার্থীদের প্রতি ভালো যত্নবান কিন্তুু একটি মহল সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকে ভূল তথ্য ও অন্য কোন ছবি দিয়ে মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে।
আমি তাদের অনুরোধ করে বলছি,, সরেজমিনে দেখা সঠিক প্রতিবেদন প্রচার করুন,আমার জানামতে এ ধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি।
কোরআন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাজের দর্পন তাহফিজুল উম্মাহ,এখানে আল্লাহর দ্বীনি শিক্ষার পাশাপাশি আচার-আচরণ ও শিশুদের নামাজসহ আদব-কায়দার সঠিক শিক্ষা প্রদান করা হয়।
এ বিষয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কিছু শিক্ষার্থীরা বলে,,,আমাদের ওস্তাদরা আমাদেরকে লাঠি দিয়ে কখনই শাসন করে না ওস্তাদ হিসেবে আমাদেরকে অন্যায় করলে ধমক দেয় এবং বারণ করে অন্যায় না করার জন্য।