সদর থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক পদে রুহুল আমিন মিলনকে সাধারন সম্পাদককে দেখতে চায় তৃনমুলের নেতাকর্মী

নিপুন জাকারিয়া:—

জামালপুর সদর উপজেলা বিএনপির কর্মী বন্ধব রাজনৈতিক নেতা রহুল আমিন মিলন। সদর থানা বিএনপির সদস্য সচিব দায়িত্ব পাওয়ার পর ১৫টি ইউনিয়ন চষে বেড়িয়ে বিএনপিকে আগের তুলনায় শক্ত সাংগঠনিক ভিত দাঁড় করিয়েছেন সাবেক এই ছাত্র নেতা। ছাত্র রাজনীতিতে রেখেছেন সফলতার স্বাক্ষর। তার রয়েছে ছাত্র রাজনীতির বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সদর উপজেলা দক্ষিন ছাত্রদলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। সফল নেতৃত্ব দেয়ার ২০০১ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত ফের দক্ষিন থানা ছাত্রদলের আহবায়কের দায়িত্ব পান। ছাত্র রাজনীতিতে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৩ পর্যাপ্ত জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতির পদে নিযুক্ত ছিলেন। তার সাংগঠনিক দক্ষতায় ছাত্র রাজনীতির পাট চুকিয়ে যুবদলের রাজনীতিতে আসিন হন। ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ পর্যন্ত সদর থানা যুবদলের সহ-সভাপতির আসন অলংকৃত করেছেন। বর্তমানে তিনি বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছেন। দায়িত্ব পালন করছেন জেলা বিএনপির বিশেষ বিষয়ক সম্পাদক ও সদর থানা বিএনপির সদস্য সচিবের পদে। সদর থানা বিএনপির সদস্য সচিবের পদে থেকে ১৫টি ইউনিয়ন চষে বেড়িয়ে শক্ত সাংগঠনিক ভিত দাঁড় করিয়ে বিএনপিকে ঢেলে সাজিয়েছেন। ১৫টি ইউনিয়ন ও প্রত্যেক ইউনিয়নের ওয়ার্ড কমিটি করেছেন নবীন প্রবীনের সমন্বয়ে। যা আগের তুলনায় বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিএনপি নেতা রহুল আমিন মিলনের
রাজনৈতিক উত্থানে ক্ষমতাসীন সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন বার বার। কারা নির্যাতিত এই নেতার নামে প্রতিহিংসামূলক ১৮ টি গায়েবি মামলা রয়েছে। ছাত্র রাজনীতির শুরু থেকেই বার বার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন তিনি। কারাবরন করেছেন ৩ বার। তবুও তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। সামনের কাতারে থেকে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন করে যাচ্ছেন। তৃনমুলের কর্মীদের আস্থার প্রতিক হিসেবে জেলায় বিএনপির রাজনীতিতে নিজেকে করে তুলেছেন অপরিহার্য। সদরের বিএনপির নেতাকর্মীরা আগামী কাউন্সিলে সদর থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক পদে রুহুল আমিন মিলনকে দেখতে চায়। রহুল আমিন মিলন সদর থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক হলে দল আরো সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হবে বলে জানিয়েছেন তৃনমুলের দায়িত্বশীল অনেক নেতাকর্মী। জনপ্রিয় এই বিএনপি নেতা এবারের কাউন্সিলে অন্যন্য প্রার্থীর চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন তার সাংগঠনিক দক্ষতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের গুণে। যার স্বাক্ষর রেখেছেন অতিতে ছাত্রদল ও যুবদলের রাজনীতিতে।

সদর থানা বিএনপির কাউন্সিলে সাধারন সম্পাদক প্রার্থী রুহল আমীন মিলন বলেন, দল আমাকে এই গুরু দায়িত্ব দিলে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে নিজেকে উৎসর্গ করে হলে আন্দোলনকে বেগবান করে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে আনবো ইনশাল্লাহ।

তিনি আরো বলেন, সরকার পতনের আন্দোলনে সদর খানা বিএনপির নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবেন বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন এই বিএনপি নেতা।