কচুয়া অফিসঃ
রাষ্টের রাজা বা রাজার নিয়োজিত আইন শৃংখলা বাহিনীর ন্যায় অন্যায়ের কোনো বাঁধা নিষেধ না মানলে সে যেই হোক রাষ্ট সমাজকে অসম্মানিত করা হয় । এমনটাই বললেন, কচুয়া উপজেলার গোহট দক্ষিন ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের ভুক্তভোগী প্রজা মিজানুর রহমান। তিনি জানান,কচুয়া উপজেলা সু-যোগ্য নির্বাহী অফিসার দীপায়ন দাস শুভ’র বাঁধা নিষেধ সত্যেও অবৈধ ড্রেইজার মেশিন দিয়ে পুনরায় রবিবার (১৯ জুলাই) বালি উত্তোলন শুরু করায় তাদের উৎপাদনমূখী কৃষি জমি হুমকির মুখে পড়ে যাচ্ছে।
একই গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে গেয়াসউদ্দিন সম্প্রতি তার নিজস্ব কৃষি জমি থেকে প্রায় ১৫ ফুট গভীরতার মধ্যে মাটি বিক্রি করার পর এখন আবার নিষিদ্ধ ড্রেইজার মেশিন লাগিয়ে অন্যত্রে বালি বিক্রি করায় মিজানুর রহমানদেরসহ আরো উল্লেখ জনক কৃষকদের কৃষি জমি বিনষ্ট হওয়ার আশঙ্খা রয়েছে বলে ভূক্তভোগি কৃষকরা দাবী করছে। এ ব্যপারে ১৬ জুলাই বৃহস্পতিবার মিজানুর রহমান প্রজাগং কচুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয়ে লিখিত আর্জি দাখিল করলে সু-যোগ্য ইউএনও”র নির্দেশে তা বন্ধ করা হয়। এ নির্দেশকে অমান্য করে গেয়াসউদ্দিন আবারও তা চালু করে। বিষয়টি নিশ্চিত করে নির্বাহী অফিসার বলেন, আমিরও অভিযোগ পেয়ে সাথে সাথে লোক পাঠিয়ে বন্ধ করে দিয়েছি। এখন আবার চালু করলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছবিঃ কচুয়ার ইসলামপুরে নিষিদ্ধ ড্রেইজার