স্টাফ রিপোর্টার ::
সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রীর ভাই বাবুল চৌধুরীর নেতৃত্বে ঘনিয়ার উপজেলায় দরজা বন্ধ করে আবারো অবৈধভাবে বালু কাটার ষড়যন্ত্র ফাস।ফরাজী কান্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দানেশ ,কলাকান্দা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সুভা এবং মোহনপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শামসুল হক চৌধুরী বাবুলের নেতৃত্বে আবারো একটি মহল অবৈধভাবে শাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত মেঘনা নদীতে বালু কাটার পাঁয়তারা করিতেছে । চাঁদপুর 2 আসনের মাননীয় এমপি মহোদয় মতলবের সীমানায় বালুঘাটা বন্ধের জন্য ডিও লেটার প্রদান করেন তারপরও এই মহলটি ডিউ লেটার কে উপেক্ষা করে বালু কাটার পায়তারা করতাছে। উল্লেখ্য এই মহলটি 2014 সালের জানুয়ারি থেকে 2018 সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত অত্র এলাকায় অবৈধভাবে বালু কেটে আসছিল এবং রাতের অন্ধকারে জাহাজ থেকে অবৈধভাবে ডিজেল কেরোসিন নারকেল তেল এবং অন্যান্য দ্রব্যাদি নামাইত।আবারও যদি অবৈধভাবে বালু কাটা হয় তাহলে সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল ইকোনমিক জোন এবং শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্প বেরিবাধ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে তাই তাই সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক, ইউ এন ও মহোদয় এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আকুল আবেদন জানাই এই কুচক্রীমহল যেন মতলবের সীমানায় অবৈধভাবে কোন বালু উত্তোলন না করতে পারে । এ ব্যাপারে সাবেক মন্ত্রীর ভাই 7 নং মোহনপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বাবুল চৌধুরী কে তার মুঠোফোনে বারবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।