মোহাম্মদ সিন্টুঃ
চাঁদপুরে মাসব্যাপি বিজয় মেলা যেনো মুক্তিযুদ্ধা এবং সাধারণ মানুষের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। জেগে ওঠছে চাঁদপুরের ৬টি উপজেলার আপামর জনতা, প্রতি বছর এ বিজয় মেলাটি উদযাপিত হচ্ছে আনন্দঘন মুহুর্ত নিয়ে। চলতি বছর ওমিক্রনের থাবায় যেনো থেমে থাকেনি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে বিজয় মেলার উৎসব। এসো মিলি মুক্তির মোহনায় শ্লোগানকে নিয়ে ১৯৯২ সাল চাঁদপুরে শুরু হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা এ বছর গৌরবের ৩০ বছর। স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী ও মুজিব জম্মশত বাষির্কী কে উৎসর্গ করে মাস ব্যাপী মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা অব্যাহত রয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিজয় মেলার সাংস্কৃতিক পরিষদের ব্যবস্হাপনায় চাঁদপুর শহরের পরিচিত নৃত্য সংগঠন রংধনু সৃজনশীল নৃত্য সংগঠনের মনোঙ্গ নৃত্যানুষ্ঠান পরিবেশন করে। সংগঠনের সভাপতি হারুন আল রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মেহেদী হাসান জীবনের সার্বিক ব্যবস্হাপনায় নৃত্যানুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। লিমু ও রাশেদুল রাব্বির নৃত্য পরিচালনায় নৃত্য পরিবেশন করে লিমু, রাব্বি, প্রীতি,মুন্নি,রাত্রি,সামিয়া, শিমু,সাদিয়া, খাদিজা, জান্নাত, জুড়ি, শুভশ্রী, মোবারক, রাজু, সজিব,নীরব,ফাহিম, আল আমিন, পাবেল,স্বপন,ইয়াসিন, সামছুদ্দিন, তনুশ্রী।
এর পূর্বে সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক পরিষদের ব্যাবস্হাপনায় বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি পরিষদের আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। সংগঠনের সভাপতি মুক্তা পীযুষ ও সাধারন সম্পাদক মিঠুন বিশ্বাসের সার্বিক সহযোগিতায় আবৃত্তি, সঙ্গিত ও নৃত্য পরিবেশন করে সোহা, রাইসা, প্রখর পীযুষ, সুভদ্রা, নিলয়, পত্ন পীযুষ,ফাহমি, আবু বকর সিদ্দিক,সাদ্,সামিয়া, নওরুন, অরিন,ফাইরুজ,বর্ষা, অনন্যা দাস অনু, সাদিয়া, রুবাইয়া। যন্ত্র সংযোগে ছিলেন অপু দাস।