এম. আর হারুন ঃ মৎস্য বিভাগ ও সরকারী নিষেধাজ্ঞা শেষে মেঘনা পদ্মায় ইলিশ আহরনে নেমেছে হাজার হাজার জেলে।
৭ অক্টোবর হতে ২৮ অক্টোবর ২২ দিনের অভয়াশ্রম শেষে চাঁদপুর শরীয়তপুরের মেঘনা পদ্মার বিস্তৃর্ন নদীতে ইলিশ আহরনে হাজার হাজার জেলে নিষদ্ধ কারেন্ট জাল ও গুটি জাল নিয়ে নেমে পড়েছে জেলে সম্প্রদায়।
২৮ অক্টোবর রাত ১২টার পর থেকেই জেলেরা ইলিশ আহরনে বিস্তৃর্ন নদী এলাকায় জাল ফেলে চষে বেড়াচ্ছে। তবে ইলিশ ধরা পড়ছে বলে জানা যায়। মা ইলিশ রক্ষারর পর পরই আগামী মার্চ এপ্রিল ২ মাস ইলিশের পোনা জাটকা রক্ষায়য় আবারো ২ মাসের অভয়াশ্রম আসছে। এ সময় সরকারী ও মৎস্য বিভাগের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করা হলে দেশের জাতীয় সম্পদ ইলিশের পোনা জাটকা রক্ষা কার্যক্রম সফল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে করে চাঁদপুরসহ দেশ বিদেশে প্রচুর পরিমানে সুস্বাদু ইলিশ রপ্তানী করে দেশে প্রচুর পরিমানে রাজস্ব আদায়ের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে চলতি মাসে যেমনিভাবে মা ইলিশ নিধন হয়েছে অসাধু জেলেদের জালে তেমন রুপ দেখা দিলে ইলিশের বাড়ী নাামক চাঁদপুর বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দিবে।
মা ইলিশ রক্ষার মৌসুম শেষ হলেও আগামীতে জাটকা ইলিশ রক্ষা চাঁদপুর মৎস্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ এবং মেঘনা পদ্মায় নিয়োজিত কোস্টগার্ড বাহিনীকে সক্রিয় ভুমিকা পালন করতে হবে। মা ইলিশ রক্ষা কার্যক্রম মৌসুমে মুখ থুবরে পড়লেও জাটকা রক্ষায় কোনো জেলে কিংবা আড়ৎদার ও দাদনদারকে কোনো প্রকার ছাড় দেয়া যাতে না হয় সেদিকে প্রশাসনের সদয় দৃষ্টি অবধারিত।