মফিজুল ইসলাম বাবুল,কচুয়াঃ
কচুয়া থানার এসআই মকবুল হোসেনকে প্রত্যাহারের আলোচিত স্বামী কর্তৃক জোরপূর্বক তালাক নামায় স্বাক্ষর নেয়া ঘটনার সমাধান করলেন, নূরপুর ল্যাবরেটরি উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং পর্ষদের সভাপতি বিশিষ্ঠ শিক্ষানুরাগী ও সমাজ সেবক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। অভিযুক্ত কামাল উদ্দিন এ শিক্ষানুরাগীর স্বরনাপর্ণ হলে তিনি উদ্যােগ নিয়ে এলাকার গন্যমান্যদেরকে ডেকে এনে এক গ্রাম্য শালিসে মাইনূরের ন্যায্য মহরনার হক ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা বুঝিয়ে দিয়ে পরিপূর্ণ তালাকের মধ্যে ঘটনাটি মিমাংসা করেন।
উল্লেখ্য যে,সম্প্রতি গোহট উত্তর ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামের কামাল উদ্দিন তার ৪র্থ স্ত্রী একই গ্রামের মাইনূরের কাছ থেকে জোরপূর্বক কৌশলে তালাক নামায় স্বাক্ষর নিয়ে উল্টো কচুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এসআই মকবুল হোসেন ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্য এ প্রতিনিকে ফোন দিয়ে ম্যানেজ করার চেষ্টা করে। তার এ কল রেকর্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ার ফেসবুকে ভাইরালসহ পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ পেলে সচেতন পুলিশের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাকে এ থানা থেকে প্রত্যাহার করে নেয়।