মান হুঁশ
১৭/৯/২২
সোনালী আদক
কিসের এতো গর্ব করো,কেনো এতো অহংকার
বাঁচার জন্য সবই ধারের খাতায়,বাঁচতে যাযা দরকার।
এত দেনা সুধবে কে,সুদ হবে তার তিন গুণ
জীবনটাকে শুধরে নিই, কানমুলি করবোনা ভুল।
নিঃশ্বাসটা বৃক্ষের কাছে,প্রতি দিন ধারে চালাচ্ছো
ডাল শস্য শাক সবজি ফল, গাছের থেকেই হাতাচ্ছো।
বাকি রইল আসবার,পোশাক সেওতো গাছের অবদান
উদ্ভিদ যদি মুখ ফিরায়, থাকবে তোমার প্রান সম্মান।
জল জীবন প্রকৃতির দান, অপচয় প্রতি নিয়ত
যতটুকু নাও তার একবিন্দু, ফিরত দেখি দিয়ত।
বিবেকহীন ভালোমানুষের দল,বন্ধ করো অনাচার
দূষণ,ধ্বংস লীলায় মেতে করছো নিজের সমাহার।
সব কিছুরই হিসাব হবে, বিচার নেবে বিধাতা
এখনও তোমরা লড়বে বলো, করবে অহমসত্তা ।
আমার আমার বন্ধ করো, মিলেমিশে চলি সবে
যা যা তুমি হাতাচ্ছো ,সব কিছুই পরে রবে।
ধনী গরীব বৈষম্য দূর করে, একসাথে করি সপথ
সকলে রব সকলের তরে, যতই আসুক বিপদ।
ধার দেনা সব চুকিয়ে দেবো, ভালো মানুষ হয়ে
বেশি কিছু মোরা নেবো না, সুদ শুধবো সব সয়ে।
রক্তমাংসের শরীরের ডেলাটা মাটির সঙ্গে মিশে যাবে
তখন তোমার সব কিছুই, পরে গড়াগড়ি খাবে।
রঙ্গমঞ্চের দুনিয়াতে,উন্নত জীব আমরা মানুষ
মানুষ হলেই হবে না থাকতে হবে তার ” _মান_ হুঁশ”।