“অন্তরালে কবি”
–রিটন মোস্তাফী
———-_-
এই আঁধারের ক্ষত গুলো ছুঁয়ে
চলে যায় হিন্দোলারা সানাই এর সুরে
কেঁদে উঠে ফেটে যায় কার বুক
কেও জানে না, কেউ জানবেও না
কে লুকালো মুখ কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে……..?
কবিতার কবি নিখোঁজ থাকে মূল গল্পে
তৃপ্ত হাসি হেসে মুখে আবৃত্তি, হাততালি
দু একশো কমেন্টের ফাঁকে কে গোপনে
দুটি চোখ মুছে হেসে বলে “অসংখ্য ধন্যবাদ”।
কে এতো জনপ্রিয় এই সব সস্তা ভাইরালে
দেখ কি কেও কোন কারণে কবি, কি লেখে?
গভীর হয় রাত, জেগে ওঠে একটিই গল্প
একটি ভাঙা হৃদয়, বাকিটা অশ্রুর ফোঁটা।
শব্দের পর শব্দে হিন্দোলার কাব্যিক চিত্রাঙ্কন
আসলেই কি সেই কবিতা হিন্দোলারা পড়ে?
আসলেই কি সেই কবিতা হিন্দোলার হৃদয় নাড়ে?
কবির কবিতায় শুধু হিন্দোলা আর হিন্দোলা
অথচ বুকে জাগে তার একটিই নিরুত্তর প্রশ্ন…
“আসলেই কি প্রেম পবিত্র, আরাধ্য কিছু সুখ?
না কি প্রেম আসে ভেঙে দিতে কারও কারও বুক?”
#দ্রঃ কবিতা মনে না করে পড়লেই খুশি হব। কারণ সে যোগ্যতা আমার কখনোই ছিলো না, এখনও নেই।