Breaking News
Home / Breaking News / ১৭ নং ওয়ার্ড সংরক্ষিত মহিলা আসনে জাকিয়া সুলতানার মনোনয়ন নিশ্চিত চান এলাকাবাসী

১৭ নং ওয়ার্ড সংরক্ষিত মহিলা আসনে জাকিয়া সুলতানার মনোনয়ন নিশ্চিত চান এলাকাবাসী

যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও দল থেকে মনোনয়ন পেল না বীর মুক্তিযোদ্ধার কন্যা জাকিয়া সুলতানা।

গত কাউন্সিলর নির্বাচনে নির্বাচন করে জাকিয়া সুলতানা চশমা মার্কায় দাঁড়িয়ে ১০৩৪০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন কাউন্সিলর হিসেবে।

৮ জনের সাথে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন জাকিয়া সুলতানা

সে সময় আরো যারা কাউন্সিলর হিসেবে দাঁড়িয়ে ছিলেন কেউই জাকিয়া সুলতানা সমপরিমাণ ভোট পাননি ।

জাকিয়া সুলতানা অন্যান্যদের থেকে হাজার খানেক তো বটেই এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে ৩০০০+ বেশি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।

এলাকাবাসী ও তৃণমূলের দাবি জামায়াত-বিএনপি থেকে এসে আওয়ামী লীগের অনুপ্রবেশ:কারীরাই এখন ১৭ নং ওয়ার্ড (সংরক্ষিত) নির্বাচন করেছেন.

যেখানে মুক্তিযুদ্ধার কন্যাকে দেওয়া হয়নি মনোনয়ন সম্মান।

তাই এলাকা ও তৃণমূলের দাবি এখনো যাচাই বাছাইয়ের সময় আছে তাই যাচাই-বাছাই করে জাকিয়া সুলতানা কে যেন দেয়া হয় মনোনয়ন।

জাকিয়া সুলতানা বিগত সময়ে ১৭ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনে ওয়ার্ডের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে নেন।

বিএনপি-জামায়াত পরিবার থেকে আসা অনুপ্রবেশকারী ৪৯,৫০, ৫১ নং ওয়ার্ডের আবেদা আক্তার এর দলীয় মনোনয়ন বাতিল চাই বলে এক মানববন্ধন করেন জাকিয়া সুলতানা ও এলাকার সমস্ত নারী নেতৃবৃন্দ ও সাধারন জনগন.

এলাকার জনগণের দাবির জামায়াত-বিএনপির থেকে অনুপ্রবেশকারী তারা এই দলের মনোনয়ন নিয়েছেন .

অথচ দলের সর্বোচ্চ স্থান থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে জামায়াত বিএনপি থেকে অনুপ্রবেশকারীদের যেন আওয়ামী লীগের জায়গা দেওয়া হয়।

জাকিয়া সুলতানা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার এর দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদের এমপি নিকট এক স্মারকলিপি প্রেরণ করেন এলাকার জনগণ।

এখনো যাচাই বাছাইয়ের সুযোগ আছে বলে তিনি জানান কেন তার জনপ্রিয়তা যাচাই করে তাকে দল থেকে মনোনয়ন দেয়া হয় এ নিয়ে এলাকায় চলছে তোলপাড়।

উল্লেখ্য করা হয় আওয়ামী বিরোধী বিএনপি-জামায়াতের অনুপ্রবেশকারী ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সংরক্ষিত ওয়ার্ড নং ১৭ সংরক্ষিত সাধারণ ৪৯ ৫০ ৫১ কাউন্সিলর মনোনয়নপ্রাপ্ত আবেদা আক্তারের.

জাকিয়া সুলতানা বীরমুক্তিযোদ্ধা আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান ও ২০১৯ সালে ১৭ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা আসনে উপ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত কাউন্সিলর জাকিয়া সুলতানা কে মনোনয়ন প্রদানের আবেদন করা হয়েছে এবং আবেদন সুলতানার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন।এলাকাবাসীর দাবি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের এখনো সময় আছে তাই পুনর্বিবেচনা করে জাকিয়া সুলতানা কে যেন দল থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়।

উক্ত স্মারকলিপিতে বলা হয় যে অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে আওয়ামী বিরোধী বিএনপি জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তর সিটি কর্পোরেশন  নির্বাচন ২০২০ সালের ১৭ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সাধারণ ৪৯ ৫০ ৫১ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর মনোনয়ন পেয়েছেন আবেদা সুলতানা।

তার মনোনয়ন প্রত্যাহার করে জাকিয়া সুলতানা কে যেন দেয়া হয় মনোনয়ন কে নিয়ে দাবি তুলেছেন এলাকাবাসী।

যিনি কখনো আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না।

কিছুদিন আগে সে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়েছেন।

তাকে দেওয়া হচ্ছে পদ-পদবী ,এবং দেয়া হচ্ছে নির্বাচনের জন্য নমিনেশন এদিকে ত্যাগী নেতারা নেত্রীরা দিশেহারা ধরনের শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা দেখে। এলাকার তৃণমূলের দাবিিি জাকিয়া সুলতানা কে যেন দেওয়া়া়া়া়া় হয় মনোনয়ন

আবেদা আক্তার এর স্বামী ফিরোজ জামান জামায়াতের নেতা বলে উল্লেখ করা হয় ।

তার শ্বশুর স্বামীর পিতা মৃত মোহাম্মদ আলী মেম্বার শান্তি কমিটির সদস্য ছিলেন বলে আমাদের জানান জাকিয়া সুলতানা ।

তার ভাসুর অর্থাৎ স্বামীর বড় ভাই মোস্তফা জামান তুরাগ থানা বিএনপি’র বর্তমান সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে ৫৩ নং ওয়ার্ডের নির্বাচনের জন্য বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন যিনি।

তার ভাগিনা বোনের ছেলে আফাজ উদ্দিন ৫১ নং ওয়ার্ডের বর্তমান বিএনপি মনোনীত প্রার্থী .

তার ভাসুর নুরুজ্জামান সাবেক ছাত্রশিবির নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় কমিটি।

আরো উল্লেখ করা হয় তার তার স্বামীর ভগ্নিপতির আরব আলী তুরাগ থানা জামায়াতের সভাপতি জানান ১৬ টি মামলা রয়েছে বর্তমানে তিনি পলাতক এত কিছু হওয়ার পরেও কেন নমিনেশন দেওয়া হচ্ছে আবেদা আক্তার কে।

এ ব্যাপারেও ঘটনা সম্পর্কে বিস্তারিত অবগত আছেন ১৮ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন অবগত আছেন।

এবং বলা হয় আবেদা ডাক্তারের মনোনয়নের ব্যাপারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনা চলছে।

এদিকে জাকিয়া সুলতানা মনোনয়ন পুনরায় দেয়ার দাবিতে এলাকায় প্রতিনিয়তই হচ্ছে মিটিং মিছিল ও মানববন্ধন তাই পুনঃ বিবেচনা সাপেক্ষে জাতীয় সুলতানা কে মনোনয়নপত্র প্রদানের দাবি জানিয়েছেন এলাকার সাধারন জনগন।

আওয়ামী লীগ বিরোধী চক্র এই মনোনয়ন প্রাপ্তিতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ মর্মাহত।

অন্যদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধার কন্যা আওয়ামী পরিবারের সন্তান ও ২০১৯ সালে উপ নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত।

বর্তমান কাউন্সিলর জাকিয়া সুলতানা পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রফিকুল ইসলাম সদস্য বিমানবন্দর থানা আওয়ামী লীগ সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার দীর্ঘ ১৮ বছর বৃহত্তম উত্তরা থানা ২০১০ সালে নির্বাচিত ঢাকা মহানগরীর সহকারী কমান্ডার প্রিয়া বর্তমান ঢাকা মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য যিনি ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

এ ধরনের কথা উল্লেখ করে জননেতা জনাব ওবায়দুল কাদের এর নিকট স্মারকলিপি প্রেরণ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের পক্ষে নুরুল ইসলাম মন্ডল সাংগঠনিক সম্পাদক বিমান বন্দর থানা আওয়ামী লীগের

নিচে তার কিছু কপি সংযুক্ত করা হলো প্রমাণস্বরূপ।
এলাকাবাসী ও বক্তব্যে জনগণের দাবি এ ধরনের কর্মকাণ্ড পরিচালনা হতে থাকলে একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে হাইব্রিডের আড়ালে।

তাই সময়ের দাবি জাকিয়া সুলতানা কে যেন দেয়া হয় নমিনেশন এবং জনপ্রিয় এই নেত্রীকে যেন পাঠানো হয় কাউন্সিল নির্বাচনে।

Powered by themekiller.com